Posted in

বিপিএলে এক ইনিংসে সর্বোচ্চ ছক্কা হাঁকানো ব্যাটার

সবাইকে পিছনে ফেলে এক ইনিংসে সর্বোচ্চ ৯ টি ছক্কা হাঁকিয়ে শীর্ষস্থানে রয়েছেন সাব্বির রহমান। সাব্বিরের পরে থাকা লিটন দাস ও একই ৯ টি ছক্কা মেরেছেন। সেই ম্যাচে সাব্বির রান করেছিলেন ৮২* (অপরাজিত)। অন্যদিকে নয়টি ছক্কা মারার ম্যাচে লিটন দাস করেছেন সেঞ্চুরি। এক ইনিংসে রাব্বি, তানজিদ ও নাঈম মেরেছেন ৮ টি করে ছক্কা।

বিপিএলে এক ইনিংসে সর্বোচ্চ ছক্কা মেরেছেন

  • সাব্বির রহমানঃ ৯ টি
  • লিটন দাসঃ ৯ টি
  • ইয়াসির আলী রাব্বিঃ ৮ টি
  • তানজিদ হাসান তামিমঃ ৮ টি
  • মোহাম্মদ নাঈমঃ ৮ টি

ঢাকা ক্যাপিটালস বিপিএল ২০২৫

সর্বোচ্চ এক ইনিংসের ছক্কা মারা ক্রিকেটারদের মধ্যে ঢাকার রয়েছেন তিনজন। যেখানে সাব্বির রহমান, লিটন দাস ও তানজিদ হাসান তামিম রয়েছেন। বিপিএলে ঢাকা ক্যাপিটালস তেমন একটা সুবিধা না করতে পারলেও প্লেয়াররা দারুন ফর্মে রয়েছেন। তারই ধারাবাহিকতায় সাব্বির লিটন তানজিদ অনেকগুলো রেকর্ড তৈরি করেছেন। বিপিএল ইতিহাসে সর্বোচ্চ ২৫০ (প্লাস) রান করে কীর্তি গড়ে ঢাকা ক্যাপিটালস। সেই ম্যাচেই তানজিদ হাসান তামিম ও লিটন দাস এক অসাধারণ সেঞ্চুরি করেন।

মোহাম্মদ নাঈম ও ইয়াসির আলী রাব্বি

দুর্বার রাজশাহীর হয়ে খেলেছেন ইয়াসির আলী রাব্বি। দূর্বার দলের অন্যতম সেরা ব্যাটার তিনি। রাজশাহীর সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহক ব্যাটারের মধ্যে দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে তার নাম। অন্যদিকে মোহাম্মদ নাঈম খেলছেন খুলনা টাইগার্সের হয়ে। খুলনা টাইগার বিপিএলে দারুণ ছন্দে রয়েছে। আর এই ছন্দে থাকার পেছনে অবদান রয়েছে মোহাম্মদ নাঈমের। বিপিএলে এক ইনিংসে আটটি ছয় মেরে সেরা ৫ এ উঠে এসেছেন তিনি। নাঈম ও রাব্বি দুইজনেই এক ইনিংসে সর্বোচ্চ ৮ টি করে ছক্কা মেরেছেন।

বিপিএলে লিটন দাস

বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগ বিপিএলে দারুন ছন্দে রয়েছেন লিটন। বাংলাদেশ জাতীয় দলে তেমন একটা পারফরম্যান্স দেখাতে না পারলেও বিপিএলে দারুন পারফরম্যান্স দেখিয়েছেন তিনি। বিশ্বসেরা ব্যাটারদের পিছনে ফেলে শীর্ষ তালিকায় উঠেছে সে তার নাম। বর্তমানে এক ইনিংসে সর্বোচ্চ ছক্কা মারা ব্যাটারের তালিকায় ৯ টি ছক্কা মেরে দ্বিতীয় স্থানে রয়েছেন লিটন। প্রথম স্থানে থাকা সাব্বির রহমানের ও এক ইনিংসে ছক্কা রয়েছে ৯ টি।

উড়বে পতাকা পরাজয় শেষ,
জিতবে টাইগার দেখবে দেশ।

One thought on “বিপিএলে এক ইনিংসে সর্বোচ্চ ছক্কা হাঁকানো ব্যাটার

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *