একদিনের ক্রিকেট, দ্বিপাক্ষীক সিরিজে বাংলাদেশিদের মধ্যে সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহকঃ
- ইমরুল করেছেনঃ ৩৪৯ রান
- তামিম করেছেনঃ ৩১২ রান
ওয়ানডে বিশ্বকাপে একমাত্র বাংলাদেশি হিসেবে টানা ২ ম্যাচে ম্যাচসেরা পুরস্কার জিতেছেন ইমরুল। ঘরের মাঠে ২০১১ বিশ্বকাপে এই কীর্তি গড়েন তিনি।
- ইমরুলঃ ৬০ রান – বনাম ইংল্যান্ড (ম্যাচসেরা)
- ইমরুলঃ ৭৩ রান – বনাম নেদারল্যান্ডস (ম্যাচসেরা)
ইমরুল কায়েস এর পারফরমেন্স
- ওডিয়াইতে শূণ্য রানে আউট হয়েছেন – ২ বার
- ওডিয়াইতে ১ ম্যাচে সর্বোচ্চ ক্যাচ নিয়েছেন – ২ টি
- টেস্টে নট আউট থেকেছেন – ২ বার
- ওডিয়াইতে নট আউট থেকেছেন – ২ বার
- ওডিয়াইতে শতক হাকিয়েছেন – ৪ টি
- ওডিয়াইতে ক্যাচ আউট হয়েছেন – ৪ বার
- টেস্টে শূণ্য রানে আউট হয়েছেন – ৪ বার
- টি২০তেও শূণ্য রানে আউট হয়েছেন – ৪ বার
- টেস্টে ৫০+ স্কোর করেছেন – ৭ বার
- টেস্টে ইনিংসে সর্বোচ্চ স্কোরারও হয়েছেন – ৭ বার
- টেস্টে বোল্ড আউট হয়েছেন – ১১ বার
- টেস্টে এলবিডব্লিউ আউটও হয়েছেন – ১১ বার
- টেস্টে ব্যাটিং গড় – ২৪
- টেস্টে বল করেছেন – ২৪ টি
- টেস্টে চার মেরেছেন – ২৪০ টি
কেন অবহেলিত ইমরুল?
বাংলাদেশ দলের অন্যতম সেরা বেটার ইমরুল। তবে সময়ের সাথে ক্রিকেট থেকে হারিয়ে গেছে এই তারকার নাম। এখন পর্যন্ত বাংলাদেশীদের মধ্যে দ্বিপাক্ষিক সিরিজে সর্বাধিক রান সংগ্রহ তিনি। জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে করেন ৩৪৯ রান। এরপর রয়েছে তামিম ইকবাল, যিনি করেন ৩১২ রান। এত পারফরমেন্সের পরেও জুনিয়র দের সুযোগ দেওয়ার কারনে সিনিয়ররা বাদ পড়ে যান। সেই তালিকায় রয়েছে ইমরুল কায়েস এর ও নাম। বাংলাদেশ ক্রিকেটে সিনিয়র ক্রিকেটারদের তেমন একটা সুযোগ দেওয়া হয় না। যদিও ব্যতিক্রমী রয়েছে সৌম্য সরকার, সাব্বির হোসেন, নাজমুল হোসেন সান্ত রা। তারা পারফরম্যান্স না করেও দলে চান্স পায়।
দেশের বাহিরে ইমরুল কায়েস
২০১১ বিশ্বকাপে দারুন ছন্দে ছিলেন তিনি। পরপর দুই ম্যাচে ম্যান অফ দ্যা ম্যাচ পুরস্কার পান। ইংল্যান্ড ও নেদারল্যান্ডের বিপক্ষে এই কীর্তি গড়েন। ইংল্যান্ডের বিপক্ষে করেন ৬০ রান এবং নেদারল্যান্ডের বিপক্ষে করেন ৭০ রান। পরপর দুই ম্যাচেই ম্যান অব দ্যা ম্যাচ পুরস্কার পান কায়েস।
বিপিএলে কায়েসের ব্যাটিং
শুধুমাত্র বিপিএলে দল পান ইমরুল কায়েস। প্রতিবছর বিপিএলে দারুন পারফর্ম করার পরে ও জাতীয় দলে সুযোগ পান না তিনি। সর্বশেষ বিপিএলে কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্স ও খুলনা টাইগার্সের হয়ে খেলেন তিনি।